দিনের পর দিন পাবনার ভাঙ্গুড়ায় দাবদাহ বাড়ছে। প্রচণ্ড গরমে তরমুজ-ডাবসহ রসালো ফল বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলাই দুষ্কর হয়ে যাচ্ছে। এখানে প্রতিকেজি তরমুজ ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ভাঙ্গুড়া পৌর শহরের শরৎনগর বাজার ও ভাঙ্গুড়া বাজার ঘুরে দেখা যায়, ব্যবসায়ীরা থরে থরে তরমুজ সাজিয়ে রেখেছেন। তরমুজের মৌসুম হলেও বিক্রেতারা বেশি দাম হাঁকছেন। রমজান ও গরমের কারণে ৪-৫ কেজি ওজনের একটি তরমুজ ২০০ থেকে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৩-৪ কেজি ওজনের তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ১৫০-২০০ টাকা।
পৌর শহরের শরৎনগর বাজারের ফল বিক্রেতারা জানান, হঠাৎ গরম পড়ছে। রমজানে তরমুজের চাহিদা বেশি। পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে তরমুজ কিনতে হচ্ছে। তাই আমরা বেশি দামে বিক্রি করছি। এতে খুচরা বাজারে প্রভাব পড়ছে।
তরমুজ বিক্রেতারা বলেন, মৌসুমি ফলের ব্যবসা করে আসছেন তারা। রমজানে মানুষের খাবার চাহিদা বেশি থাকে। গরম ও রমজান এক সঙ্গে মিলে যাওয়ায় এটি বেশি দামে বেচাকেনা হচ্ছে। আমরাও ভালো ব্যবসা করছি।
উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়ন থেকে আসা নুরুজ্জামান সবুজ নামের এক ক্রেতা জানান, পরিবারের ছোট সোনামনিদের আবদার রক্ষার জন্য বেশিমূল্য দিয়ে তরমুজ কিনতে হচ্ছে। তরমুজ রসালো ফল ইফতারে পানি শূন্যতা দূর হওয়ার জন্য একটি ভালো খাদ্য।
ঈশ্বরদী অফিসের আবহাওয়াবিদ নাজমুল হক সোনালীনিউজ কে বলেন, পাবনা জেলার ওপর দিয়ে মৃদু দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। এটি অব্যহত থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আর এ